০৩:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ওসমানী নগরে আনোয়ার খুনের ঘটনায় গ্রেফতার ৮

সিলেটের ওসমানীনগরে জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে যুবক আনোয়ার হোসেনকে (৪৫) খুনের ঘটনায় তিন নারীসহ অভিযুক্ত ৮ আসামিকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ। শনিবার দিনভর অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
তারা হলেন, উপজেলার বেতখাই গ্রামের শাহীন মিয়া (৩০), সিরাজুল ইসলাম প্রকাশ বাদশা মিয়া (৫০) ও তার স্ত্রী সুলতানা বেগম (৩০), মো. আব্দুল কাদির (৫০), মো. তজমুল আলী (৩৫), জবলু মিয়া (২৭), মো. আব্দুল গনির স্ত্রী আফিয়া বেগম (৫০) ও সুফিয়া বেগম (৪৫)।
পুলিশ ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে কবরস্থানে যাতায়াতের রাস্তা নিয়ে বেতখাই গ্রামের জিলু মিয়া ও আনোয়ার হোসেনের সাথে চাচাতো ভাই গণি মিয়া ও তার ভাইদের সাথে বিরোধ চলে আসছিল। এর জের ধরে গত শনিবার সকালে আব্দুল কাদিরের পক্ষের লোকজন আনোয়ার হোসেনের পক্ষের লোকজনের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। এতে আনোয়ার হোসেনসহ ৮জন গুরুতর আহত হন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আনোয়ার হোসেন মারা যান।
এ বিষয়ে সিলেট জেলা পুলিশের সহকারি পুলিশ সুপার (গণমাধ্যম) মো. সম্রাট তালুকদার বলেন, গ্রেফতারকৃত আসামীদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানোর পক্রিয়া চলছে।
বিষয়

ওসমানী নগরে আনোয়ার খুনের ঘটনায় গ্রেফতার ৮

প্রকাশিত: ০৫:২৯:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
সিলেটের ওসমানীনগরে জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে যুবক আনোয়ার হোসেনকে (৪৫) খুনের ঘটনায় তিন নারীসহ অভিযুক্ত ৮ আসামিকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ। শনিবার দিনভর অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
তারা হলেন, উপজেলার বেতখাই গ্রামের শাহীন মিয়া (৩০), সিরাজুল ইসলাম প্রকাশ বাদশা মিয়া (৫০) ও তার স্ত্রী সুলতানা বেগম (৩০), মো. আব্দুল কাদির (৫০), মো. তজমুল আলী (৩৫), জবলু মিয়া (২৭), মো. আব্দুল গনির স্ত্রী আফিয়া বেগম (৫০) ও সুফিয়া বেগম (৪৫)।
পুলিশ ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে কবরস্থানে যাতায়াতের রাস্তা নিয়ে বেতখাই গ্রামের জিলু মিয়া ও আনোয়ার হোসেনের সাথে চাচাতো ভাই গণি মিয়া ও তার ভাইদের সাথে বিরোধ চলে আসছিল। এর জের ধরে গত শনিবার সকালে আব্দুল কাদিরের পক্ষের লোকজন আনোয়ার হোসেনের পক্ষের লোকজনের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। এতে আনোয়ার হোসেনসহ ৮জন গুরুতর আহত হন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আনোয়ার হোসেন মারা যান।
এ বিষয়ে সিলেট জেলা পুলিশের সহকারি পুলিশ সুপার (গণমাধ্যম) মো. সম্রাট তালুকদার বলেন, গ্রেফতারকৃত আসামীদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানোর পক্রিয়া চলছে।