১০:৪৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী সিলেটের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে অত্যন্ত আন্তরিক

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে দেশের প্রতিটি নাগরিককে আধুনিক, স্মার্ট ও আত্মনির্ভরশীল হতে হবে। জনগণের চেষ্টা, সততা ও কর্মদক্ষতা এবং সরকারের সূদরপ্রসারী চিন্তাভাবনা ও সুযোগ্য নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাবে ২০৪১ এর স্মার্ট বাংলাদেশের পথে।

শুক্রবার পুলিশ লাইন উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে সিলেট উইমেন্স চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ আয়োজিত ‘পিঠা উৎসব ১৪৩০’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী এসব কথা বলেন।

সিলেট উইমেন্স চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ’র সভাপতি স্বর্ণলতা রায়ের সভাপতিত্বে পিঠা উৎসব অনুষ্ঠানের উদ্বোধন ও শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন পুলিশ কমিশনার মো. জাকির হোসেন খান, পিপিএম।

এতে আরো বক্তব্য প্রদান করেন, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন খান, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ডিন আবুল ফাতেহ ফাত্তাহ, কাস্টম এক্সাইজ ভ্যাট কমিশনারেটের উপকমিশনার রাশেদুল আলম, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন প্রমুখ।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী সিলেটের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে অত্যন্ত আন্তরিক। তিনি আমাকে মানুষের সেবা করার জন্য প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের যে দায়িত্ব দিয়েছেন তা সততা ও নিষ্ঠার সাথে পালনে সচেষ্ট থাকব।

সিলেট অঞ্চলে পিঠা পুলির ঐতিহ্য রয়েছে উল্লেখ করে প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, গ্রাম বাংলার বিলুপ্তপ্রায় পিঠা পুলির ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে এখন বিভিন্ন পিঠা উৎসবের আয়োজন করা হচ্ছে। সিলেট উইমেন্স চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ পিঠা উৎসব ছাড়াও বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সিলেটের নারী উদ্যোক্তাদের সার্বিক সহযোগিতা করে আসছে। সিলেট অঞ্চলের নারীদের স্বাবলম্বী করে তোলা ও দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সিলেট উইমেন্স চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

পরবর্তীতে প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী সিলেট বিভাগকে আধুনিক ও স্মার্ট করণে সিলেটের ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং সার্বিক উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, জনপ্রতিনিধিগণ, সাংবাদিকবৃন্দ এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিগণের সাহায্য ও সহযোগিতা কামনা করেন।

বিষয়

প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী সিলেটের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে অত্যন্ত আন্তরিক

প্রকাশিত: ০৬:৩৬:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৪

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে দেশের প্রতিটি নাগরিককে আধুনিক, স্মার্ট ও আত্মনির্ভরশীল হতে হবে। জনগণের চেষ্টা, সততা ও কর্মদক্ষতা এবং সরকারের সূদরপ্রসারী চিন্তাভাবনা ও সুযোগ্য নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাবে ২০৪১ এর স্মার্ট বাংলাদেশের পথে।

শুক্রবার পুলিশ লাইন উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে সিলেট উইমেন্স চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ আয়োজিত ‘পিঠা উৎসব ১৪৩০’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী এসব কথা বলেন।

সিলেট উইমেন্স চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ’র সভাপতি স্বর্ণলতা রায়ের সভাপতিত্বে পিঠা উৎসব অনুষ্ঠানের উদ্বোধন ও শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন পুলিশ কমিশনার মো. জাকির হোসেন খান, পিপিএম।

এতে আরো বক্তব্য প্রদান করেন, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন খান, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ডিন আবুল ফাতেহ ফাত্তাহ, কাস্টম এক্সাইজ ভ্যাট কমিশনারেটের উপকমিশনার রাশেদুল আলম, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন প্রমুখ।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী সিলেটের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে অত্যন্ত আন্তরিক। তিনি আমাকে মানুষের সেবা করার জন্য প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের যে দায়িত্ব দিয়েছেন তা সততা ও নিষ্ঠার সাথে পালনে সচেষ্ট থাকব।

সিলেট অঞ্চলে পিঠা পুলির ঐতিহ্য রয়েছে উল্লেখ করে প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, গ্রাম বাংলার বিলুপ্তপ্রায় পিঠা পুলির ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে এখন বিভিন্ন পিঠা উৎসবের আয়োজন করা হচ্ছে। সিলেট উইমেন্স চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ পিঠা উৎসব ছাড়াও বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সিলেটের নারী উদ্যোক্তাদের সার্বিক সহযোগিতা করে আসছে। সিলেট অঞ্চলের নারীদের স্বাবলম্বী করে তোলা ও দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সিলেট উইমেন্স চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

পরবর্তীতে প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী সিলেট বিভাগকে আধুনিক ও স্মার্ট করণে সিলেটের ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং সার্বিক উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, জনপ্রতিনিধিগণ, সাংবাদিকবৃন্দ এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিগণের সাহায্য ও সহযোগিতা কামনা করেন।