০৪:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আটক ছাত্রদের ছাড়িয়ে আনলেন শাবি শিক্ষকেরা

প্রতীকী ছবি

সিলেট নগরীর একটি মেসে তল্লাশি চালিয়ে তিন শিক্ষার্থীকে পুলিশ আটক করে। গতকাল বুধবার গভীর রাতে নেহারি পাড়ার থেকে তাদের আটক করে কোতোয়ালি থানার পুলিশ।

আজ বৃহস্পতিবার সকালে এ খবর ছড়িয়ে পড়লে দুপুর তাদের ছাড়িয়ে আনতে থানায় যান বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ শিক্ষক। পরে মুচলেকা দিয়ে তাদের ছাড়িয়ে আনেন শিক্ষকরা।

ওই তিন শিক্ষার্থী হলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী মনির হোসেন, পুর ও পরিবেশ প্রকৌশল বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের মো. সোহাগ এবং সিলেটের মুরারিচাঁদ (এমসি) কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থী মো. আনাস মিয়া।

ওই মেসে থাকা এইচএসসি পরীক্ষার্থী মামুনুর রশীদ বলেন, ‘রাত সাড়ে তিনটায় পুলিশ কক্ষে ঢুকে সবকিছু তল্লাশি করে। তারপর সবার মোবাইল চেক করে। পরে তিনজনকে তুলে নিয়ে যায়। আমাকে নিতে চাইছিল। আমি পরীক্ষার্থী বলায় ছেড়ে দিছে।’

এ বিষয়ে অধ্যাপক আশরাফ উদ্দিন এ বিষয়ে বলেন, ‘বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় আমরা খবর পেয়ে থানায় যাই।পরে ওসির সঙ্গে কথা বললে আমাদের জিম্মায় শিক্ষার্থীদের ছাড়তে রাজি হন। শিক্ষার্থীরা এখন নিরাপদে আছেন।’

কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মঈন উদ্দিন বলেন, ‘রাতে আমাদের কাছে খবর আসে, ওই মেসে মামলার আসামিরা অবস্থান করছেন। পরে সন্দেহভাজন হিসেবে তিনজনকে থানায় নিয়ে আসি। পরে শিক্ষকেরা এলে তাদের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয়।’

আটক ছাত্রদের ছাড়িয়ে আনলেন শাবি শিক্ষকেরা

প্রকাশিত: ০৮:০১:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ অগাস্ট ২০২৪

সিলেট নগরীর একটি মেসে তল্লাশি চালিয়ে তিন শিক্ষার্থীকে পুলিশ আটক করে। গতকাল বুধবার গভীর রাতে নেহারি পাড়ার থেকে তাদের আটক করে কোতোয়ালি থানার পুলিশ।

আজ বৃহস্পতিবার সকালে এ খবর ছড়িয়ে পড়লে দুপুর তাদের ছাড়িয়ে আনতে থানায় যান বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ শিক্ষক। পরে মুচলেকা দিয়ে তাদের ছাড়িয়ে আনেন শিক্ষকরা।

ওই তিন শিক্ষার্থী হলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী মনির হোসেন, পুর ও পরিবেশ প্রকৌশল বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের মো. সোহাগ এবং সিলেটের মুরারিচাঁদ (এমসি) কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থী মো. আনাস মিয়া।

ওই মেসে থাকা এইচএসসি পরীক্ষার্থী মামুনুর রশীদ বলেন, ‘রাত সাড়ে তিনটায় পুলিশ কক্ষে ঢুকে সবকিছু তল্লাশি করে। তারপর সবার মোবাইল চেক করে। পরে তিনজনকে তুলে নিয়ে যায়। আমাকে নিতে চাইছিল। আমি পরীক্ষার্থী বলায় ছেড়ে দিছে।’

এ বিষয়ে অধ্যাপক আশরাফ উদ্দিন এ বিষয়ে বলেন, ‘বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় আমরা খবর পেয়ে থানায় যাই।পরে ওসির সঙ্গে কথা বললে আমাদের জিম্মায় শিক্ষার্থীদের ছাড়তে রাজি হন। শিক্ষার্থীরা এখন নিরাপদে আছেন।’

কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মঈন উদ্দিন বলেন, ‘রাতে আমাদের কাছে খবর আসে, ওই মেসে মামলার আসামিরা অবস্থান করছেন। পরে সন্দেহভাজন হিসেবে তিনজনকে থানায় নিয়ে আসি। পরে শিক্ষকেরা এলে তাদের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয়।’