১২:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ওবায়দুল কাদের

‘বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ৪০ শতাংশের বেশি ভোট প্রদান দেখা যায় না’

নির্বাচনের পরেও বিএনপির নেতৃত্বে চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা ষড়যন্ত্র করার পাঁয়তারা করছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার রাজধানীর ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন ৩০ জানুয়ারি হতে যাচ্ছে৷ এ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আমাদের দেশের ইতিহাসে গণতন্ত্রের অভিযাত্রার মাইলফলক। নির্বাচনের পরেও বিএনপির নেতৃত্বে একটি গোষ্ঠী নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করছে। শেখ হাসিনার সাহসিকতার কারণে আমরা দাবি করতে পারি যে, দেশে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা রয়েছে।’

‘নির্বাচনের পরেও বিএনপির নেতৃত্বে চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা ষড়যন্ত্র করার পাঁয়তারা করছে’ মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘আমরা আজ দাবি করতে পারি, আমাদের গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা আছে৷ নির্বাচনবিরোধী অপশক্তি নির্বাচন বানচালের সব ধরনের পন্থা অবলম্বন করে ব্যর্থ হয়েছে।’

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপি যদি অংশগ্রহণ করতো, নির্বাচনটা আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হতো। তবে তাদের অনুপস্থিতিতে নির্বাচন অংশগ্রহণহীন বা প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন হয়নি। বিএনপি নির্বাচনে না এলেও দেশের মানুষ নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ৪০ শতাংশের বেশি ভোট প্রদান দেখা যায় না।’

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার একটা বক্তব্য দিয়েছেন। আমরা তার বক্তব্যের সমালোচনা করব।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের এখন দেশের সব সমস্যা নিয়েই ভাবনা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের নেতৃত্বে সব সমস্যার সমাধান হবে।’

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘একটা বিষয় আপনারা কেন বলছেন না? এখন যে আপাতত সহিংসতা বন্ধ আছে। এটা পার্মানেন্ট? এমন কথা এখনো বলা যায় না। এখন হয়তো তারা প্রস্তুত হচ্ছে বড় ধরনের সংহিতার। ভেতরে ভেতরে প্রস্তুতি নিচ্ছে, বাইরে কথা বলছে। তারা শক্তি সঞ্চয় করছে বড় ধরনের সহিংসতার।’

ওবায়দুল কাদের

‘বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ৪০ শতাংশের বেশি ভোট প্রদান দেখা যায় না’

প্রকাশিত: ০২:০৫:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৪

নির্বাচনের পরেও বিএনপির নেতৃত্বে চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা ষড়যন্ত্র করার পাঁয়তারা করছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার রাজধানীর ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন ৩০ জানুয়ারি হতে যাচ্ছে৷ এ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আমাদের দেশের ইতিহাসে গণতন্ত্রের অভিযাত্রার মাইলফলক। নির্বাচনের পরেও বিএনপির নেতৃত্বে একটি গোষ্ঠী নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করছে। শেখ হাসিনার সাহসিকতার কারণে আমরা দাবি করতে পারি যে, দেশে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা রয়েছে।’

‘নির্বাচনের পরেও বিএনপির নেতৃত্বে চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা ষড়যন্ত্র করার পাঁয়তারা করছে’ মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘আমরা আজ দাবি করতে পারি, আমাদের গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা আছে৷ নির্বাচনবিরোধী অপশক্তি নির্বাচন বানচালের সব ধরনের পন্থা অবলম্বন করে ব্যর্থ হয়েছে।’

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপি যদি অংশগ্রহণ করতো, নির্বাচনটা আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হতো। তবে তাদের অনুপস্থিতিতে নির্বাচন অংশগ্রহণহীন বা প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন হয়নি। বিএনপি নির্বাচনে না এলেও দেশের মানুষ নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ৪০ শতাংশের বেশি ভোট প্রদান দেখা যায় না।’

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার একটা বক্তব্য দিয়েছেন। আমরা তার বক্তব্যের সমালোচনা করব।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের এখন দেশের সব সমস্যা নিয়েই ভাবনা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের নেতৃত্বে সব সমস্যার সমাধান হবে।’

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘একটা বিষয় আপনারা কেন বলছেন না? এখন যে আপাতত সহিংসতা বন্ধ আছে। এটা পার্মানেন্ট? এমন কথা এখনো বলা যায় না। এখন হয়তো তারা প্রস্তুত হচ্ছে বড় ধরনের সংহিতার। ভেতরে ভেতরে প্রস্তুতি নিচ্ছে, বাইরে কথা বলছে। তারা শক্তি সঞ্চয় করছে বড় ধরনের সহিংসতার।’