১০:৫৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আলাল-নীরবসহ বিএনপি-জামায়াতের ৮ জনের কারাদণ্ড

১০ বছর আগে যাত্রীবাহী বাসে অগ্নিসংযোগের মামলায় বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ও যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম নীরবসহ বিএনপি-জামায়াতের ৮ জনকে পৃথক দুই ধারায় ৩ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট মোহাম্মদ জসিমের আদালত রোববার এ রায় ঘোষণা করেন।

একইসঙ্গে প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও ২ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তবে উভয় ধারার সাজা একত্রে হওয়ায় তাদের ২ বছর কারাভোগ করতে হবে।

অপর আসামিরা হলেন- ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আব্দুল কাদের ভুইয়া জুয়েল, জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্য সচিব ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, বিএনপির হারুন অর রশিদ, ওবায়দুল হক, শহীদুল ইসলাম হীরা ও মো. ইব্রাহিম।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১ ডিসেম্বর রাজধানীর ধানমন্ডি থানার সাত মসজিদ রোডে আসামিরা একটি যাত্রীবাহী বাসে অগ্নিসংযোগ করেন। এ ঘটনায় ধানমন্ডি থানার এসআই আব্দুল্লাহ আল মামুন ফরাজী বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন।

তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ১৫ ডিসেম্বর আদালতে চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ। মামলার বিচার চলাকালে ১৭ জন সাক্ষীর মধ্যে আদালত ৬ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।

-সমকাল

বিষয়

আলাল-নীরবসহ বিএনপি-জামায়াতের ৮ জনের কারাদণ্ড

প্রকাশিত: ১০:৩৩:১০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩

১০ বছর আগে যাত্রীবাহী বাসে অগ্নিসংযোগের মামলায় বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ও যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম নীরবসহ বিএনপি-জামায়াতের ৮ জনকে পৃথক দুই ধারায় ৩ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট মোহাম্মদ জসিমের আদালত রোববার এ রায় ঘোষণা করেন।

একইসঙ্গে প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও ২ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তবে উভয় ধারার সাজা একত্রে হওয়ায় তাদের ২ বছর কারাভোগ করতে হবে।

অপর আসামিরা হলেন- ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আব্দুল কাদের ভুইয়া জুয়েল, জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্য সচিব ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, বিএনপির হারুন অর রশিদ, ওবায়দুল হক, শহীদুল ইসলাম হীরা ও মো. ইব্রাহিম।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১ ডিসেম্বর রাজধানীর ধানমন্ডি থানার সাত মসজিদ রোডে আসামিরা একটি যাত্রীবাহী বাসে অগ্নিসংযোগ করেন। এ ঘটনায় ধানমন্ডি থানার এসআই আব্দুল্লাহ আল মামুন ফরাজী বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন।

তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ১৫ ডিসেম্বর আদালতে চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ। মামলার বিচার চলাকালে ১৭ জন সাক্ষীর মধ্যে আদালত ৬ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।

-সমকাল