১২:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সাঈদী পুত্র মাসুদ

‘ট্রাইব্যুনাল রেডি, এবার আসো খেলা হবে’

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় সংঘটিত গণহত্যার বিচারে ট্রাইব্যুনাল প্রস্তুত জানিয়ে প্রয়াত জামায়াত নেতা মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর ছেলে মাসুদ সাঈদী বলেছেন, ট্রাইব্যুনাল ইজ রেডি। এবার আসো খেলা হবে।

মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মাসুদ সাঈদী তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দেন।

নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া পোস্টে সাঈদীপুত্র আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠনের একটি প্রজ্ঞাপন দিয়েছেন। ক্যাপশনে লিখেছেন, ট্রাইব্যুনাল ইজ রেডি। এবার আসো খেলা হবে।

ফেসবুক পোস্টে মাসুদ সাঈদী লিখেছেন, খুনি হাসিনার বানানো আইনে আর তারই বানানো ট্রাইব্যুনালে হাসিনা আর তার দোসরদের বিচার হবে ইনশাআল্লাহ। এই দিনটির দেখার জন্য মহান রবের দরবারে অজস্রবার চোখের পানি ফেলেছি। এখন স্বপ্নপূরণে এইতো আর মাত্র কিছুদিনের অপেক্ষা।

প্রসঙ্গত, ছাত্র-জনতার আন্দোলন ঠেকাতে হাসিনার সরকার নির্বিচারে হত্যা চালায়। প্রায় দেড় হাজার মানুষ প্রাণ হারায় এই আন্দোলনে। তীব্র আন্দোলনের মধ্যে ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। এরপর নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তবতীকালীন সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নিলে জুলাই-আগস্টের গণহত্যার বিচার করার সিদ্ধান্ত নেয়।

সাঈদী পুত্র মাসুদ

‘ট্রাইব্যুনাল রেডি, এবার আসো খেলা হবে’

প্রকাশিত: ১২:০৭:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় সংঘটিত গণহত্যার বিচারে ট্রাইব্যুনাল প্রস্তুত জানিয়ে প্রয়াত জামায়াত নেতা মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর ছেলে মাসুদ সাঈদী বলেছেন, ট্রাইব্যুনাল ইজ রেডি। এবার আসো খেলা হবে।

মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মাসুদ সাঈদী তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দেন।

নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া পোস্টে সাঈদীপুত্র আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠনের একটি প্রজ্ঞাপন দিয়েছেন। ক্যাপশনে লিখেছেন, ট্রাইব্যুনাল ইজ রেডি। এবার আসো খেলা হবে।

ফেসবুক পোস্টে মাসুদ সাঈদী লিখেছেন, খুনি হাসিনার বানানো আইনে আর তারই বানানো ট্রাইব্যুনালে হাসিনা আর তার দোসরদের বিচার হবে ইনশাআল্লাহ। এই দিনটির দেখার জন্য মহান রবের দরবারে অজস্রবার চোখের পানি ফেলেছি। এখন স্বপ্নপূরণে এইতো আর মাত্র কিছুদিনের অপেক্ষা।

প্রসঙ্গত, ছাত্র-জনতার আন্দোলন ঠেকাতে হাসিনার সরকার নির্বিচারে হত্যা চালায়। প্রায় দেড় হাজার মানুষ প্রাণ হারায় এই আন্দোলনে। তীব্র আন্দোলনের মধ্যে ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। এরপর নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তবতীকালীন সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নিলে জুলাই-আগস্টের গণহত্যার বিচার করার সিদ্ধান্ত নেয়।