০৫:১৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নেপালে ভূমিধসে শিশুসহ নিহত অন্তত ৯

ছবি: ইন্টারনেট

নেপালের পশ্চিমাঞ্চলে ভারি বৃষ্টির মধ্যে ভূমিধসে তিন শিশুসহ অন্তত নয়জন নিহত হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বৃষ্টির মৌসুমে বজ্রপাত, বন্যা ও ভূমিধসে এ পর্যন্ত অন্তত ৩৫ জন নিহত হয়েছেন।

শনিবার (২৯ জুন) দেশটির রাজধানী কাঠমাণ্ডু থেকে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার পশ্চিমে গুলমি, পার্শ্ববর্তী সায়াংজা ও বাগলুং জেলায় ঘটনা ঘটেছে।

দেশটির জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলা ও ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের মুখপাত্র দিজান ভট্টরাই জানান, কাঠমাণ্ডু থেকে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার পশ্চিমে গুলমির মালিকা গ্রামে রাতে ভূমিধসের একটি পরিবারের পাঁচ সদস্য ঘুমিয়ে ছিলেন।

ভট্টরাই বলেন, ‘পাঁচজনের লাশই উদ্ধার করা হয়েছে। এদের মধ্যে দুইজন শিশু।’

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির জাতীয় দুর্যোগ মোকাবেলা ও ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের মুখপাত্র দিজান ভট্টরাই জানান, গুলমির মালিকা গ্রামে রাতে ভূমিধসের কবলে পড়ে একটি বাড়ি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়, তখন ওই পরিবারের পাঁচ সদস্য ঘুমিয়ে ছিলেন। পাঁচজনের লাশই উদ্ধার করা হয়েছে। এদের মধ্যে দুইজন শিশু।

এর আগে সায়াংজায় ভূমিধসে আরেকটি বাড়ি ধসে পড়ে। এখানে এক মা ও তার তিন বছর বয়সী এক শিশু নিহত হন। আর গুলমির সীমান্তবর্তী বাগলুং জেলায় আরেকটি ভূমিধসে আরও দুইজন নিহত হন।

নেপালে ভূমিধসে শিশুসহ নিহত অন্তত ৯

প্রকাশিত: ০৪:৫৬:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ জুন ২০২৪

নেপালের পশ্চিমাঞ্চলে ভারি বৃষ্টির মধ্যে ভূমিধসে তিন শিশুসহ অন্তত নয়জন নিহত হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বৃষ্টির মৌসুমে বজ্রপাত, বন্যা ও ভূমিধসে এ পর্যন্ত অন্তত ৩৫ জন নিহত হয়েছেন।

শনিবার (২৯ জুন) দেশটির রাজধানী কাঠমাণ্ডু থেকে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার পশ্চিমে গুলমি, পার্শ্ববর্তী সায়াংজা ও বাগলুং জেলায় ঘটনা ঘটেছে।

দেশটির জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলা ও ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের মুখপাত্র দিজান ভট্টরাই জানান, কাঠমাণ্ডু থেকে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার পশ্চিমে গুলমির মালিকা গ্রামে রাতে ভূমিধসের একটি পরিবারের পাঁচ সদস্য ঘুমিয়ে ছিলেন।

ভট্টরাই বলেন, ‘পাঁচজনের লাশই উদ্ধার করা হয়েছে। এদের মধ্যে দুইজন শিশু।’

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির জাতীয় দুর্যোগ মোকাবেলা ও ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের মুখপাত্র দিজান ভট্টরাই জানান, গুলমির মালিকা গ্রামে রাতে ভূমিধসের কবলে পড়ে একটি বাড়ি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়, তখন ওই পরিবারের পাঁচ সদস্য ঘুমিয়ে ছিলেন। পাঁচজনের লাশই উদ্ধার করা হয়েছে। এদের মধ্যে দুইজন শিশু।

এর আগে সায়াংজায় ভূমিধসে আরেকটি বাড়ি ধসে পড়ে। এখানে এক মা ও তার তিন বছর বয়সী এক শিশু নিহত হন। আর গুলমির সীমান্তবর্তী বাগলুং জেলায় আরেকটি ভূমিধসে আরও দুইজন নিহত হন।