১২:৫৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন

১০৬ আসনের ৪৭টিতেই এগিয়ে ইমরান খান সমর্থিতরা

পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এখন পর্যন্ত এগিয়ে রয়েছেন কারাবন্দি ইমরান খান সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। ঘোষণা হওয়া ১০৬টি আসনের ফলাফলে ৪৭টিতেই জয় পেয়েছেন ইমরানপন্থি স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। দেশটির মোট সংসদীয় আসন ২৬৫টি।

এদিকে, বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির দল পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) ২৪টি আসনে জয় পেয়েছে। অন্যদিকে, এবারের নির্বাচনে যাকে সবচেয়ে শক্তিশালী প্রার্থী বলে বিবেচনা করা হচ্ছিল, সেই নওয়াজ শরীফ পেয়েছেন মাত্র ১৮টি আসন। আর ১৬টি আসন পেয়েছে অন্যান্য রাজনৈতিক দল। একটির ফলাফল স্থগিত করা হয়েছে।

শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকেই পাকিস্তানি গণমাধ্যমগুলোতে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহেরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) স্বতন্ত্র প্রার্থীদের এগিয়ে থাকার খবর আসতে থাকে। অন্যদিকে, সবচেয়ে বেশি হাইলাইট পাওয়া নওয়াজ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজের (পিএমএল-এন) পিছিয়ে থাকার খবর আসে।

আরও পড়ুন>> স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে হারলেন নওয়াজ শরিফ

এমনকি, নিজস্ব দুই আসনেও নওয়াজ পিছিয়ে রয়েছেন বলে জানা যায়। পরবর্তী সময়ে জানা যায়, খাইবার পাখতুনখাওয়ার এনএ- ১৫ মানসেহরা আসনে ইমরান খান সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহজাদা গাস্তাসাপের কাছে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ভোটে পরাজতি হয়েছেন নওয়াজ শরিফ।

অনানুষ্ঠানিক ফলাফলে দেখা যায়, এনএ- ১৫ আসনে নওয়াজ শরিফ ৬৩ হাজার ৫৪টি ভোট পেয়েছেন। অন্যদিকে, শাহজাদা গাস্তাসাপ পেয়েছেন ৭৪ হাজার ৭১৩ ভোট। অর্থাৎ ১১ হাজার ৬৫৯ ভোটে পরাজিত হন নওয়াজ।

তবে লাহোরের এনএ- ১৫ (লাহোর ১৪) আসনে জয়লাভ করেছেন নওয়াজ শরিফ। এই আসনে তিনি ১ লাখ ৭১ হাজার ২৪ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) সমর্থিত ড. ইয়াসমিন রশিদ পেয়েছেন ১ লাখ ১৫ হাজার ৪৩ ভোট৷

সূত্র: আল জাজিরা

পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন

১০৬ আসনের ৪৭টিতেই এগিয়ে ইমরান খান সমর্থিতরা

প্রকাশিত: ০৪:২৭:০৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এখন পর্যন্ত এগিয়ে রয়েছেন কারাবন্দি ইমরান খান সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। ঘোষণা হওয়া ১০৬টি আসনের ফলাফলে ৪৭টিতেই জয় পেয়েছেন ইমরানপন্থি স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। দেশটির মোট সংসদীয় আসন ২৬৫টি।

এদিকে, বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির দল পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) ২৪টি আসনে জয় পেয়েছে। অন্যদিকে, এবারের নির্বাচনে যাকে সবচেয়ে শক্তিশালী প্রার্থী বলে বিবেচনা করা হচ্ছিল, সেই নওয়াজ শরীফ পেয়েছেন মাত্র ১৮টি আসন। আর ১৬টি আসন পেয়েছে অন্যান্য রাজনৈতিক দল। একটির ফলাফল স্থগিত করা হয়েছে।

শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকেই পাকিস্তানি গণমাধ্যমগুলোতে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহেরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) স্বতন্ত্র প্রার্থীদের এগিয়ে থাকার খবর আসতে থাকে। অন্যদিকে, সবচেয়ে বেশি হাইলাইট পাওয়া নওয়াজ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজের (পিএমএল-এন) পিছিয়ে থাকার খবর আসে।

আরও পড়ুন>> স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে হারলেন নওয়াজ শরিফ

এমনকি, নিজস্ব দুই আসনেও নওয়াজ পিছিয়ে রয়েছেন বলে জানা যায়। পরবর্তী সময়ে জানা যায়, খাইবার পাখতুনখাওয়ার এনএ- ১৫ মানসেহরা আসনে ইমরান খান সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহজাদা গাস্তাসাপের কাছে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ভোটে পরাজতি হয়েছেন নওয়াজ শরিফ।

অনানুষ্ঠানিক ফলাফলে দেখা যায়, এনএ- ১৫ আসনে নওয়াজ শরিফ ৬৩ হাজার ৫৪টি ভোট পেয়েছেন। অন্যদিকে, শাহজাদা গাস্তাসাপ পেয়েছেন ৭৪ হাজার ৭১৩ ভোট। অর্থাৎ ১১ হাজার ৬৫৯ ভোটে পরাজিত হন নওয়াজ।

তবে লাহোরের এনএ- ১৫ (লাহোর ১৪) আসনে জয়লাভ করেছেন নওয়াজ শরিফ। এই আসনে তিনি ১ লাখ ৭১ হাজার ২৪ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) সমর্থিত ড. ইয়াসমিন রশিদ পেয়েছেন ১ লাখ ১৫ হাজার ৪৩ ভোট৷

সূত্র: আল জাজিরা