০৮:১৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দুই দিনে ৪০০ ফিলিস্তিনি নিহত, বন্ধ যোগাযোগ ব্যবস্থা

গাজায় গত দুই দিনে ইসরায়েলি হামলায় প্রায় ৪০০ ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছেন ৭৩৪ জন। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। বন্ধ রয়েছে গাজার যোগাযোগ ব্যবস্থা।

এদিকে গাজায় মানবিক সহায়তা পাঠানো নিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ভোটাভুটিও ফের পিছিয়েছে।

অন্যদিকে জাতিসংঘ সমর্থিত এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, গাজায় প্রায় ছয় লাখ ফিলিস্তিনি ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের কবলে পড়েছে।

গাজার সরকারি অফিস জানিয়েছে, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এখন পর্যন্ত অন্তত ২০ হাজার ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। তাছাড়া হামাসের হামলায় প্রায় ১২০০ ইসরায়েলি নিহত হয়েছেন।

হামাসের বিরুদ্ধে অভিযানের নামে সেখানে প্রতিদিনই শত শত নিরীহ ফিলিস্তিনির ওপর বর্বর হামলা চালানো হচ্ছে। জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরেস বলেছেন, গাজায় খাদ্য সংকট ও বাস্তুচ্যুত লোকজনের মধ্যে বড় আকারে মানবিক সহায়তা সরবরাহের জন্য বর্তমান পরিস্থিতির উন্নতি করতে হবে।

 

যুদ্ধক্ষেত্রে নিহতদের সঠিক সংখ্যা গণনা করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। গাজার চিকিৎসকরা বলছেন, মৃতের সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে। কারণ ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে আরও অনেকেই চাপা পড়ে থাকতে পারেন বা অনেক মৃতদেহই হাসপাতালে নেওয়া হয়নি বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সূত্র: আল-জাজিরা

বিষয়

দুই দিনে ৪০০ ফিলিস্তিনি নিহত, বন্ধ যোগাযোগ ব্যবস্থা

প্রকাশিত: ১২:১৭:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৩

গাজায় গত দুই দিনে ইসরায়েলি হামলায় প্রায় ৪০০ ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছেন ৭৩৪ জন। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। বন্ধ রয়েছে গাজার যোগাযোগ ব্যবস্থা।

এদিকে গাজায় মানবিক সহায়তা পাঠানো নিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ভোটাভুটিও ফের পিছিয়েছে।

অন্যদিকে জাতিসংঘ সমর্থিত এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, গাজায় প্রায় ছয় লাখ ফিলিস্তিনি ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের কবলে পড়েছে।

গাজার সরকারি অফিস জানিয়েছে, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এখন পর্যন্ত অন্তত ২০ হাজার ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। তাছাড়া হামাসের হামলায় প্রায় ১২০০ ইসরায়েলি নিহত হয়েছেন।

হামাসের বিরুদ্ধে অভিযানের নামে সেখানে প্রতিদিনই শত শত নিরীহ ফিলিস্তিনির ওপর বর্বর হামলা চালানো হচ্ছে। জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরেস বলেছেন, গাজায় খাদ্য সংকট ও বাস্তুচ্যুত লোকজনের মধ্যে বড় আকারে মানবিক সহায়তা সরবরাহের জন্য বর্তমান পরিস্থিতির উন্নতি করতে হবে।

 

যুদ্ধক্ষেত্রে নিহতদের সঠিক সংখ্যা গণনা করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। গাজার চিকিৎসকরা বলছেন, মৃতের সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে। কারণ ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে আরও অনেকেই চাপা পড়ে থাকতে পারেন বা অনেক মৃতদেহই হাসপাতালে নেওয়া হয়নি বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সূত্র: আল-জাজিরা