০৬:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চামড়া বেচাকেনা শুরু, গরুর চামড়া সর্বোচ্চ ৮০০–৯০০ টাকা

রাজধানীর পোস্তায় কোরবানির চামড়া কেনাবেচা শুরু হয়েছে। আজ বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, পোস্তায় গরুর কাঁচা চামড়া সর্বোচ্চ প্রতি পিস ৮০০ থেকে ৯০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তুলনামূলক আকারে ছোট গরুর চামড়া ২০০ থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া খাসির কাঁচা চামড়া বিক্রি হচ্ছে প্রতি পিস ১০ টাকায়।

পোস্তা এলাকার আড়তদার মো. শাহাদত হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, এবার শ্রমিকের মজুরিসহ অন্যান্য ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় প্রতি পিস চামড়া সংরক্ষণের ব্যয় ৩০০ টাকার ওপরে পড়ে যাবে।

এ বছর ঢাকায় গরুর প্রতি বর্গফুট লবণযুক্ত চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৫৫-৬০ টাকা, গত বছর যা ছিল ৫০-৫৫ টাকা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় বর্গফুটপ্রতি চামড়ার দাম বাড়ানো হয়েছে পাঁচ টাকা।

অন্যদিকে ঢাকার বাইরে গরুর প্রতি বর্গফুট লবণযুক্ত চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০-৫৫ টাকা, গত বছর যা ছিল ৪৫-৪৮ টাকা। এ ক্ষেত্রে দাম বাড়ানো হয়েছে সর্বোচ্চ ৭ টাকা। এ ছাড়া খাসির লবণযুক্ত চামড়ার দাম ২০-২৫ টাকা এবং বকরির চামড়া ১৮-২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

গত বছর পুরান ঢাকার পোস্তায় মাঝারি আকারের গরুর একেকটি চামড়া বিক্রি হয়েছে ৭০০-৮৫০ টাকায়। ঢাকার বাইরে দাম ছিল আরও কম। যেমন সিলেটে গরু যতই বড় হোক না কেন, চামড়া বিক্রি হয়েছে সর্বোচ্চ ৩০০ টাকায়। বগুড়ার শেরপুরে মাঝারি আকারের গরুর চামড়া বিক্রি হয়েছে ৪০০-৫০০ টাকায়।

সূত্র: প্রথম আলো

বিষয়

চামড়া বেচাকেনা শুরু, গরুর চামড়া সর্বোচ্চ ৮০০–৯০০ টাকা

প্রকাশিত: ০৭:৩৫:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ জুন ২০২৪

রাজধানীর পোস্তায় কোরবানির চামড়া কেনাবেচা শুরু হয়েছে। আজ বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, পোস্তায় গরুর কাঁচা চামড়া সর্বোচ্চ প্রতি পিস ৮০০ থেকে ৯০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তুলনামূলক আকারে ছোট গরুর চামড়া ২০০ থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া খাসির কাঁচা চামড়া বিক্রি হচ্ছে প্রতি পিস ১০ টাকায়।

পোস্তা এলাকার আড়তদার মো. শাহাদত হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, এবার শ্রমিকের মজুরিসহ অন্যান্য ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় প্রতি পিস চামড়া সংরক্ষণের ব্যয় ৩০০ টাকার ওপরে পড়ে যাবে।

এ বছর ঢাকায় গরুর প্রতি বর্গফুট লবণযুক্ত চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৫৫-৬০ টাকা, গত বছর যা ছিল ৫০-৫৫ টাকা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় বর্গফুটপ্রতি চামড়ার দাম বাড়ানো হয়েছে পাঁচ টাকা।

অন্যদিকে ঢাকার বাইরে গরুর প্রতি বর্গফুট লবণযুক্ত চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০-৫৫ টাকা, গত বছর যা ছিল ৪৫-৪৮ টাকা। এ ক্ষেত্রে দাম বাড়ানো হয়েছে সর্বোচ্চ ৭ টাকা। এ ছাড়া খাসির লবণযুক্ত চামড়ার দাম ২০-২৫ টাকা এবং বকরির চামড়া ১৮-২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

গত বছর পুরান ঢাকার পোস্তায় মাঝারি আকারের গরুর একেকটি চামড়া বিক্রি হয়েছে ৭০০-৮৫০ টাকায়। ঢাকার বাইরে দাম ছিল আরও কম। যেমন সিলেটে গরু যতই বড় হোক না কেন, চামড়া বিক্রি হয়েছে সর্বোচ্চ ৩০০ টাকায়। বগুড়ার শেরপুরে মাঝারি আকারের গরুর চামড়া বিক্রি হয়েছে ৪০০-৫০০ টাকায়।

সূত্র: প্রথম আলো