০৮:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তার পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

উজানের ঢল ও কয়েকদিনে দেশের উত্তরাঞ্চলে চলা ভারি বৃষ্টিপাতে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

বুধবার (১৯ জুন) দুপুর ১২টায় তিস্তার কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ২২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছিল। একই সময়ে ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ২৭ সেন্টিমিটার নিচে পানি প্রবাহ রেকর্ড করা হয়েছে।

পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চরাঞ্চল ও নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের ঘরবাড়ি ও রাস্তাঘাট পানিতে তলিয়ে গেছে।

বুধবার সকাল ৯টায় দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজের পয়েন্টে তিস্তার পানিপ্রবাহ রেকর্ড করা হয়েছে ৫১ দশমিক ৯২ সেন্টিমিটার, যা বিপৎসীমার ২৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে (স্বাভাবিক ৫২ দশমিক ১৫ সেন্টিমিটার)।

তিস্তা ও সানিয়াজান নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় লালমনিরহাটের পাঁচ উপজেলার নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল ও চরের বসতবাড়ি ও রাস্তাঘাট পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। প্রায় দুই হাজার পরিবারে দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তিস্তার পানি বেড়ে যাওয়ায় জেলার পাটগ্রামের দহগ্রাম, হাতীবান্ধার গড্ডিমারী, দোয়ানী, সানিয়াজান ইউনিয়নের নিজ শেখ সুন্দর, সিঙ্গামারি ইউনিয়নের ধুবনী, সিন্দুর্না, পাটিকাপাড়া, ডাউয়াবাড়ী, কালীগঞ্জ উপজেলার ভোটমারী, শৈইলমারী, নোহালী, চর বৈরাতি, আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা, গোবর্ধন, বাহাদুরপাড়া, চৌরাহা ও সদর উপজেলার খুনিয়াগাছ, কালমাটি, রাজপুর, গোকুণ্ডা ইউনিয়নের তিস্তা নদীর তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করেছে। গত রাতে জেলায় ভারি বৃষ্টিপাতের ফলে চাপ বেড়েছে পানি। নদীর বাইরের এলাকাগুলোতে পানি বেড়ে মাছের ঘেরসহ নিচু রাস্তাঘাট ডুবে গেছে।

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তার পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

প্রকাশিত: ০৭:২৭:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ জুন ২০২৪

উজানের ঢল ও কয়েকদিনে দেশের উত্তরাঞ্চলে চলা ভারি বৃষ্টিপাতে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

বুধবার (১৯ জুন) দুপুর ১২টায় তিস্তার কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ২২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছিল। একই সময়ে ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ২৭ সেন্টিমিটার নিচে পানি প্রবাহ রেকর্ড করা হয়েছে।

পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চরাঞ্চল ও নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের ঘরবাড়ি ও রাস্তাঘাট পানিতে তলিয়ে গেছে।

বুধবার সকাল ৯টায় দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজের পয়েন্টে তিস্তার পানিপ্রবাহ রেকর্ড করা হয়েছে ৫১ দশমিক ৯২ সেন্টিমিটার, যা বিপৎসীমার ২৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে (স্বাভাবিক ৫২ দশমিক ১৫ সেন্টিমিটার)।

তিস্তা ও সানিয়াজান নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় লালমনিরহাটের পাঁচ উপজেলার নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল ও চরের বসতবাড়ি ও রাস্তাঘাট পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। প্রায় দুই হাজার পরিবারে দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তিস্তার পানি বেড়ে যাওয়ায় জেলার পাটগ্রামের দহগ্রাম, হাতীবান্ধার গড্ডিমারী, দোয়ানী, সানিয়াজান ইউনিয়নের নিজ শেখ সুন্দর, সিঙ্গামারি ইউনিয়নের ধুবনী, সিন্দুর্না, পাটিকাপাড়া, ডাউয়াবাড়ী, কালীগঞ্জ উপজেলার ভোটমারী, শৈইলমারী, নোহালী, চর বৈরাতি, আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা, গোবর্ধন, বাহাদুরপাড়া, চৌরাহা ও সদর উপজেলার খুনিয়াগাছ, কালমাটি, রাজপুর, গোকুণ্ডা ইউনিয়নের তিস্তা নদীর তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করেছে। গত রাতে জেলায় ভারি বৃষ্টিপাতের ফলে চাপ বেড়েছে পানি। নদীর বাইরের এলাকাগুলোতে পানি বেড়ে মাছের ঘেরসহ নিচু রাস্তাঘাট ডুবে গেছে।