১২:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারতের সর্বোত্তম নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে স্থিতিশীল বাংলাদেশ

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, স্থিতিশীলতা ও শক্তিশালী আর্থ-সামাজিক রাষ্ট্রের মাধ্যমে বাংলাদেশ ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় পৌঁছাতে এবং ভারতের জন্য সর্বোত্তম নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে।

তিনি বলেন, আমাদের সুযোগ অসীম, একবার আমরা এগুলো উপলব্ধি করতে পারলে তা বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও উচ্চতায় নিয়ে যেতে ব্যাপক অবদান রাখবে।

শুক্রবার সিলেট-শিলচর উৎসবে দেওয়া ভাষণে এসব কথা বলেন তিনি। রাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

ড. মোমেন বলেন, সম্পদ ও জনবল কার্যকরভাবে একত্রিত করা, সহযোগিতার জন্য জনসমর্থন সুসংহত করা এবং উপ-অঞ্চলের পূর্ণ পুনরুজ্জীবন অর্জনে বাংলাদেশের জন্য উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত। সিলেট-শিলচর উৎসব দুই দেশের অভিন্ন সংস্কৃতি, অনুরূপ খাবার এবং অভিন্ন আকাঙ্ক্ষা তুলে ধরার মাধ্যমে বিশেষ করে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদারে অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে।

তিনি বলেন, এ উৎসব উভয় পক্ষের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের একত্রিত করে অভিন্ন শান্তি ও সমৃদ্ধি, আস্থা ও  বোঝাপড়া গড়ে তোলার বিষয়ে আলোচনা করতে পারে। আমাদের ভাগ্য অবিচ্ছেদ্যভাবে জড়িত এবং আমাদের ভবিষ্যৎ অভিন্ন সমৃদ্ধির ওপর ভিত্তি করে। বৈশ্বিক শক্তি হিসেবে ভারতের উত্থানকে বাংলাদেশ তার অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার একটি বড় সুযোগ হিসেবে দেখছে।

তিনি বলেন, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে স্থিতিশীলতা আনতে প্রধানমন্ত্রীর দ্ব্যর্থহীন সমর্থন উভয় পক্ষের আস্থাকে উল্লেখযোগ্যভাবে শক্তিশালী করেছে।

এর আগে সিলেটে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সংলাপের ১১তম দফা শেষে ‘সিলেট ঘোষণাপত্র’ গৃহীত হয়।

ঘোষণাপত্রে বলা হয়, বাংলাদেশ-ভারত সংলাপের ১১তম দফায় একটি বিস্তৃত ও পারস্পরিক লাভজনক অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বকে সুসংহত করার প্রচেষ্টা চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

বিষয়

ভারতের সর্বোত্তম নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে স্থিতিশীল বাংলাদেশ

প্রকাশিত: ০৭:৩২:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ অক্টোবর ২০২৩

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, স্থিতিশীলতা ও শক্তিশালী আর্থ-সামাজিক রাষ্ট্রের মাধ্যমে বাংলাদেশ ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় পৌঁছাতে এবং ভারতের জন্য সর্বোত্তম নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে।

তিনি বলেন, আমাদের সুযোগ অসীম, একবার আমরা এগুলো উপলব্ধি করতে পারলে তা বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও উচ্চতায় নিয়ে যেতে ব্যাপক অবদান রাখবে।

শুক্রবার সিলেট-শিলচর উৎসবে দেওয়া ভাষণে এসব কথা বলেন তিনি। রাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

ড. মোমেন বলেন, সম্পদ ও জনবল কার্যকরভাবে একত্রিত করা, সহযোগিতার জন্য জনসমর্থন সুসংহত করা এবং উপ-অঞ্চলের পূর্ণ পুনরুজ্জীবন অর্জনে বাংলাদেশের জন্য উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত। সিলেট-শিলচর উৎসব দুই দেশের অভিন্ন সংস্কৃতি, অনুরূপ খাবার এবং অভিন্ন আকাঙ্ক্ষা তুলে ধরার মাধ্যমে বিশেষ করে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদারে অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে।

তিনি বলেন, এ উৎসব উভয় পক্ষের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের একত্রিত করে অভিন্ন শান্তি ও সমৃদ্ধি, আস্থা ও  বোঝাপড়া গড়ে তোলার বিষয়ে আলোচনা করতে পারে। আমাদের ভাগ্য অবিচ্ছেদ্যভাবে জড়িত এবং আমাদের ভবিষ্যৎ অভিন্ন সমৃদ্ধির ওপর ভিত্তি করে। বৈশ্বিক শক্তি হিসেবে ভারতের উত্থানকে বাংলাদেশ তার অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার একটি বড় সুযোগ হিসেবে দেখছে।

তিনি বলেন, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে স্থিতিশীলতা আনতে প্রধানমন্ত্রীর দ্ব্যর্থহীন সমর্থন উভয় পক্ষের আস্থাকে উল্লেখযোগ্যভাবে শক্তিশালী করেছে।

এর আগে সিলেটে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সংলাপের ১১তম দফা শেষে ‘সিলেট ঘোষণাপত্র’ গৃহীত হয়।

ঘোষণাপত্রে বলা হয়, বাংলাদেশ-ভারত সংলাপের ১১তম দফায় একটি বিস্তৃত ও পারস্পরিক লাভজনক অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বকে সুসংহত করার প্রচেষ্টা চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।