০১:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মিঠামইন সড়কের কারণে পানি আটকে গেলে ব্যবস্থা: পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী

সিলেট ও সুনামগঞ্জের ভয়াবহ বন্যার কারণ হিসেবে অনেকে কিশোরগঞ্জের ইটনা-অষ্টগ্রাম-মিঠামইনের অল-ওয়েদার সড়ককে দায়ী করছেন। ওই সড়কের কারণে পানি আটকে গেলে তা নামানোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক।

বৃহস্পতিবার (২০ জুন) দুপুরে সিলেট নগরের টুকের বাজার এলাকার সাদীখাল পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জাহিদ ফারুক এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, ‘মিঠামইনে যেটা হয়েছে, সেটার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “নদীর পানি যাতে পাস করে সে ব্যবস্থা আমরা করব। এবারের বর্ষার সময় আমরা দেখব, পানি আটকে যায় কি না? যদি আটকে যায়, সেটার জন্য আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’

পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ভাটি অঞ্চলের বাসিন্দা। ভাটিতে বৃষ্টি না হলেও উজান থেকে পানি নেমে এসে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। উজান থেকে আসা পানির সঙ্গে পলিমাটিও আসে। পলিমাটি নদীর স্বাভাবিক প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে। অতীতের তুলনায় আমাদের ড্রেজিংয়ের সক্ষমতা বেড়েছে। দেশের ৯টি স্থানে ড্রেজিং স্টেশন তৈরি করা হচ্ছে। নদীভাঙন, পলিমাটি অপসারণে নিয়মিত নদী খনন করা হবে।’

পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, সুরমা নদীর কিছু জায়গায় চর পড়ে সেগুলোকে ড্রেজিংয়ের আওতায় আনা হবে। নদীতে পলিথিন থাকার ফলে এর আগেও ড্রেজিং কাজ ব্যাহত হয়েছিল। এ জন্য পলিথিন ব্যবহারের বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।

সাদীখাল পরিদর্শনকালে সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।

মিঠামইন সড়কের কারণে পানি আটকে গেলে ব্যবস্থা: পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত: ১১:৫৯:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন ২০২৪

সিলেট ও সুনামগঞ্জের ভয়াবহ বন্যার কারণ হিসেবে অনেকে কিশোরগঞ্জের ইটনা-অষ্টগ্রাম-মিঠামইনের অল-ওয়েদার সড়ককে দায়ী করছেন। ওই সড়কের কারণে পানি আটকে গেলে তা নামানোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক।

বৃহস্পতিবার (২০ জুন) দুপুরে সিলেট নগরের টুকের বাজার এলাকার সাদীখাল পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জাহিদ ফারুক এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, ‘মিঠামইনে যেটা হয়েছে, সেটার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “নদীর পানি যাতে পাস করে সে ব্যবস্থা আমরা করব। এবারের বর্ষার সময় আমরা দেখব, পানি আটকে যায় কি না? যদি আটকে যায়, সেটার জন্য আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’

পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ভাটি অঞ্চলের বাসিন্দা। ভাটিতে বৃষ্টি না হলেও উজান থেকে পানি নেমে এসে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। উজান থেকে আসা পানির সঙ্গে পলিমাটিও আসে। পলিমাটি নদীর স্বাভাবিক প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে। অতীতের তুলনায় আমাদের ড্রেজিংয়ের সক্ষমতা বেড়েছে। দেশের ৯টি স্থানে ড্রেজিং স্টেশন তৈরি করা হচ্ছে। নদীভাঙন, পলিমাটি অপসারণে নিয়মিত নদী খনন করা হবে।’

পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, সুরমা নদীর কিছু জায়গায় চর পড়ে সেগুলোকে ড্রেজিংয়ের আওতায় আনা হবে। নদীতে পলিথিন থাকার ফলে এর আগেও ড্রেজিং কাজ ব্যাহত হয়েছিল। এ জন্য পলিথিন ব্যবহারের বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।

সাদীখাল পরিদর্শনকালে সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।