০১:৫৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দেশে সংগঠিত গুমের ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন

গেল ১৬ বছরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে যত গুমের ঘটনা ঘটেছে, তা তদন্তে কমিশন গঠন করেছে সরকার। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বে ৫ সদস্যের এই কমিশন গঠন করা হয়।

বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ছাড়াও কমিশনে আরও রয়েছেন- অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি ফরিদ আহমেদ শিবলী, মানবাধিকার কর্মী নূর খান, সাজ্জাদ হোসেন ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নাবিলা ইদ্রিস।

কমিশনকে আগামী ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে সরকারের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, “২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশ পুলিশ, র‍্যাব, বিজিবি, সিআইডি, বিশেষ শাখা (এসবি), গোয়েন্দা শাখা (ডিবি), আনসার ব্যাটালিয়ন, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই), প্রতিরক্ষা বাহিনী, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদফতর (ডিজিএফআই), কোস্ট গার্ডসহ দেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের দ্বারা জোরপূর্বক গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধান, শনাক্তকরণ এবং গুম হওয়ার কারণ নির্ধারণ করবে এই কমিশন।”

প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে বিভিন্ন সময় বিরোধী দলের নেতা ও সরকারের সমালোচকদের গুমের অভিযোগ উঠেছে। শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর আলোচিত ‘আয়নাঘর’ থেকে মুক্তি পাওয়া কয়েকজন গুমের শিকার হওয়া বলে অভিযোগ করেছেন। বিএনপি নেতা ইলিয়াস আলী ও চৌধুরী আলম এক দশকেরও বেশি সময় ধরে গুম রয়েছেন, তাদের সন্ধান এখনও পাওয়া যায়নি।

দেশে সংগঠিত গুমের ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন

প্রকাশিত: ০৮:৫২:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৪

গেল ১৬ বছরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে যত গুমের ঘটনা ঘটেছে, তা তদন্তে কমিশন গঠন করেছে সরকার। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বে ৫ সদস্যের এই কমিশন গঠন করা হয়।

বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ছাড়াও কমিশনে আরও রয়েছেন- অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি ফরিদ আহমেদ শিবলী, মানবাধিকার কর্মী নূর খান, সাজ্জাদ হোসেন ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নাবিলা ইদ্রিস।

কমিশনকে আগামী ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে সরকারের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, “২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশ পুলিশ, র‍্যাব, বিজিবি, সিআইডি, বিশেষ শাখা (এসবি), গোয়েন্দা শাখা (ডিবি), আনসার ব্যাটালিয়ন, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই), প্রতিরক্ষা বাহিনী, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদফতর (ডিজিএফআই), কোস্ট গার্ডসহ দেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের দ্বারা জোরপূর্বক গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধান, শনাক্তকরণ এবং গুম হওয়ার কারণ নির্ধারণ করবে এই কমিশন।”

প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে বিভিন্ন সময় বিরোধী দলের নেতা ও সরকারের সমালোচকদের গুমের অভিযোগ উঠেছে। শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর আলোচিত ‘আয়নাঘর’ থেকে মুক্তি পাওয়া কয়েকজন গুমের শিকার হওয়া বলে অভিযোগ করেছেন। বিএনপি নেতা ইলিয়াস আলী ও চৌধুরী আলম এক দশকেরও বেশি সময় ধরে গুম রয়েছেন, তাদের সন্ধান এখনও পাওয়া যায়নি।