০৩:১৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আচরণবিধি ভাঙায় তানজিমকে জরিমানা

নেপাল অধিনায়ক রোহিত পৌড়েলের সঙ্গে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয়েছিল তানজিমের। সংগৃহীত ছবি

কিংসটাউনে গত রোববার ‘ডি’ গ্রুপের ম্যাচে নেপাল অধিনায়ক রোহিত পৌড়েলের সঙ্গে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ে জড়িয়ে পড়েছিলেন বাংলাদেশের পেসার তানজিম হাসান। এতে আইসিসি আচরণবিধির লেভেল ১ ধারা ভঙ্গ করায় তানজিমকে ম্যাচ ফির ১৫ শতাংশ অর্থ জরিমানা করা হয়েছে।

নেপালের ইনিংসে তৃতীয় ওভারে এ ঘটনা ঘটে। আইসিসির প্রেস রিলিজে বলা হয়েছে, তানজিম বল করার পর ‘নেপাল অধিনায়ক রোহিত পৌড়েলের দিকে আক্রমণাত্মকভাবে এগিয়ে যান এবং অযাচিত শারীরিক ভঙ্গি করেন’। এ সময় দুজনের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ও হয়। আম্পায়ার স্যাম নোগাসকির হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়। তিনি আলাদা করেন দুজনকে। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেনের সঙ্গেও এ সময় কথা বলেন আম্পায়ার।

খেলোয়াড় এবং খেলোয়াড়দের সাপোর্ট স্টাফদের জন্য আইসিসি আচরণবিধির ২.১২ ধারা ভেঙেছেন তানজিম, যেখানে বলা হয়েছে, ‘আন্তর্জাতিক ম্যাচে খেলোয়াড়, সাপোর্ট স্টাফ, আম্পায়ার, ম্যাচ রেফারি কিংবা অন্য কারও (দর্শকও) প্রতি অযাচিত শারীরিক ভঙ্গি’ দেখালে তিনি দোষী সাব্যস্ত হবেন।

এর পাশাপাশি তানজিমের ডিসিপ্লিনারি রেকর্ডে ১টি ডিমেরিট পয়েন্টও যোগ করা হয়েছে। গত ২৪ মাসের ব্যবধানে এমন ঘটনা প্রথম ঘটালেন তানজিম। একজন খেলোয়াড় যখন ২৪ মাসের ব্যবধানে ন্যূনতম ৪টি ডিমেরিট পয়েন্ট পান, তখন সেটি সাসপেনশন পয়েন্টে রূপান্তরিত হয় এবং খেলোয়াড়টি নিষিদ্ধ হন। ২টি সাসপেনশন পয়েন্ট পেলে একটি টেস্ট কিংবা দুটি ওয়ানডে বা টি-টোয়েন্টি ম্যাচে নিষিদ্ধ হতে হয়। এ ক্ষেত্রে খেলোয়াড়ের সামনে যে সংস্করণের ম্যাচ থাকবে, সেটায় নিষিদ্ধ হবেন।

আচরণবিধি ভাঙায় তানজিমকে জরিমানা

প্রকাশিত: ১১:৪৯:২৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জুন ২০২৪

কিংসটাউনে গত রোববার ‘ডি’ গ্রুপের ম্যাচে নেপাল অধিনায়ক রোহিত পৌড়েলের সঙ্গে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ে জড়িয়ে পড়েছিলেন বাংলাদেশের পেসার তানজিম হাসান। এতে আইসিসি আচরণবিধির লেভেল ১ ধারা ভঙ্গ করায় তানজিমকে ম্যাচ ফির ১৫ শতাংশ অর্থ জরিমানা করা হয়েছে।

নেপালের ইনিংসে তৃতীয় ওভারে এ ঘটনা ঘটে। আইসিসির প্রেস রিলিজে বলা হয়েছে, তানজিম বল করার পর ‘নেপাল অধিনায়ক রোহিত পৌড়েলের দিকে আক্রমণাত্মকভাবে এগিয়ে যান এবং অযাচিত শারীরিক ভঙ্গি করেন’। এ সময় দুজনের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ও হয়। আম্পায়ার স্যাম নোগাসকির হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়। তিনি আলাদা করেন দুজনকে। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেনের সঙ্গেও এ সময় কথা বলেন আম্পায়ার।

খেলোয়াড় এবং খেলোয়াড়দের সাপোর্ট স্টাফদের জন্য আইসিসি আচরণবিধির ২.১২ ধারা ভেঙেছেন তানজিম, যেখানে বলা হয়েছে, ‘আন্তর্জাতিক ম্যাচে খেলোয়াড়, সাপোর্ট স্টাফ, আম্পায়ার, ম্যাচ রেফারি কিংবা অন্য কারও (দর্শকও) প্রতি অযাচিত শারীরিক ভঙ্গি’ দেখালে তিনি দোষী সাব্যস্ত হবেন।

এর পাশাপাশি তানজিমের ডিসিপ্লিনারি রেকর্ডে ১টি ডিমেরিট পয়েন্টও যোগ করা হয়েছে। গত ২৪ মাসের ব্যবধানে এমন ঘটনা প্রথম ঘটালেন তানজিম। একজন খেলোয়াড় যখন ২৪ মাসের ব্যবধানে ন্যূনতম ৪টি ডিমেরিট পয়েন্ট পান, তখন সেটি সাসপেনশন পয়েন্টে রূপান্তরিত হয় এবং খেলোয়াড়টি নিষিদ্ধ হন। ২টি সাসপেনশন পয়েন্ট পেলে একটি টেস্ট কিংবা দুটি ওয়ানডে বা টি-টোয়েন্টি ম্যাচে নিষিদ্ধ হতে হয়। এ ক্ষেত্রে খেলোয়াড়ের সামনে যে সংস্করণের ম্যাচ থাকবে, সেটায় নিষিদ্ধ হবেন।