০২:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিপিএলে নয়া চ্যাম্পিয়ন ফরচুন বরিশাল

আগের তিনবার ফাইনালে উঠে শিরোপা হাতছাড়া হয়েছিল বরিশালের। ফ্রাঞ্চাইজি বদল হলেও পরিবর্তন হয়নি তাদের ভাগ্য। এবার অবশ্য হতাশ হয়ে মাঠ ছাড়তে হয়নি তাদের। চারবারের চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সকে ৬ উইকেটে হারিয়ে বিপিএলে প্রথমবারের মতো শিরোপা জিতেছে ফরচুন বরিশাল। 

শুক্রবার (১ মার্চ) মিরপুরে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৫৪ রান করে কুমিল্লা। মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের ৩৮ রানে ভর করে এই সংগ্রহ পায় দলটি। তার বিদায়ের পর কুমিল্লার হয়ে ১৪ বলে ২৭ রান করেন আন্দ্রে রাসেল। এ ছাড়া ২০ রান আসে জাকের আলীর ব্যাটে।

কুমিল্লাকে অল্প রানে আটকে দেওয়ার কৃতিত্ব পাবেন বরিশালের বোলাররা। সাইফউদ্দিনের পাশাপাশি বল হাতে দারুণ ছিলেন কাইল মায়ার্স। দুইজনই নেন দুটি করে উইকেট। এ ছাড়া পেসার জেমস ফুলার নেন ২ উইকেট।

১৫৫ রানের মাঝারি লক্ষ্য তাড়া করতে খুব একটা বেগ পেতে হয়নি বরিশালের। উদ্বোধনী জুটিতে মেহেদি হাসান মিরাজকে সঙ্গে নিয়ে ৭৬ রান তোলেন তামিম ইকবাল। মিরাজের ব্যাটে আসে ২৬ বলে ২৯ রান। ওপেনার তামিম করেন ৩৯ রান। তবে দলীয় সর্বোচ্চ ৪৬ রান আসে উইন্ডিজ তারকা কাইল মায়ার্সের ব্যাটে। কখনো শিরোপা না জেতা মুশফিকুর রহিম আউট হন ১৮ বলে ১৩ রান করে।

তাদের বিদায়ে অবশ্য জয় পেতে খুব একটা বেগ পেতে হয়নি বরিশালের। ৬ বল বাকি থাকতে লক্ষ্যে পৌঁছায় দলটি। শিরোপা আনন্দে মেতে ওঠে বরিশাল শিবির।

এই জয়ে মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মেহেদি হাসান মিরাজ পেলেন বিপিএলে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বাদ।

বিপিএলে নয়া চ্যাম্পিয়ন ফরচুন বরিশাল

প্রকাশিত: ১০:২৯:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ মার্চ ২০২৪

আগের তিনবার ফাইনালে উঠে শিরোপা হাতছাড়া হয়েছিল বরিশালের। ফ্রাঞ্চাইজি বদল হলেও পরিবর্তন হয়নি তাদের ভাগ্য। এবার অবশ্য হতাশ হয়ে মাঠ ছাড়তে হয়নি তাদের। চারবারের চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সকে ৬ উইকেটে হারিয়ে বিপিএলে প্রথমবারের মতো শিরোপা জিতেছে ফরচুন বরিশাল। 

শুক্রবার (১ মার্চ) মিরপুরে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৫৪ রান করে কুমিল্লা। মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের ৩৮ রানে ভর করে এই সংগ্রহ পায় দলটি। তার বিদায়ের পর কুমিল্লার হয়ে ১৪ বলে ২৭ রান করেন আন্দ্রে রাসেল। এ ছাড়া ২০ রান আসে জাকের আলীর ব্যাটে।

কুমিল্লাকে অল্প রানে আটকে দেওয়ার কৃতিত্ব পাবেন বরিশালের বোলাররা। সাইফউদ্দিনের পাশাপাশি বল হাতে দারুণ ছিলেন কাইল মায়ার্স। দুইজনই নেন দুটি করে উইকেট। এ ছাড়া পেসার জেমস ফুলার নেন ২ উইকেট।

১৫৫ রানের মাঝারি লক্ষ্য তাড়া করতে খুব একটা বেগ পেতে হয়নি বরিশালের। উদ্বোধনী জুটিতে মেহেদি হাসান মিরাজকে সঙ্গে নিয়ে ৭৬ রান তোলেন তামিম ইকবাল। মিরাজের ব্যাটে আসে ২৬ বলে ২৯ রান। ওপেনার তামিম করেন ৩৯ রান। তবে দলীয় সর্বোচ্চ ৪৬ রান আসে উইন্ডিজ তারকা কাইল মায়ার্সের ব্যাটে। কখনো শিরোপা না জেতা মুশফিকুর রহিম আউট হন ১৮ বলে ১৩ রান করে।

তাদের বিদায়ে অবশ্য জয় পেতে খুব একটা বেগ পেতে হয়নি বরিশালের। ৬ বল বাকি থাকতে লক্ষ্যে পৌঁছায় দলটি। শিরোপা আনন্দে মেতে ওঠে বরিশাল শিবির।

এই জয়ে মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মেহেদি হাসান মিরাজ পেলেন বিপিএলে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বাদ।