০২:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মানবতাবিরোধী অপরাধে শেরপুরের ৩ জনের যাবজ্জীবন

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকায় শেরপুরের নকলা উপজেলার ৩ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১২ ফেব্রুয়ারি) চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন আমিনুজ্জামান ফারুক, মোখলেসুর রহমান ওরফের তারা ও এ কে এম আকরাম হোসেন।

গত ২৪ জানুয়ারি শুনানি শেষে রায়ের জন্য মামলাটি অপেক্ষমান (সিএভি) রেখেছিলেন ট্রাইব্যুনাল। প্রসিকিউশন পক্ষে ছিলেন প্রসিকিউটর রেজিয়া সুলতানা চমন। আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন আইনজীবী আবদুস সোবহান তরফদার ও আবদুস সাত্তার পালোয়ান।

জেলার নকলার চার রাজাকারের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ তদন্ত করে ২০১৭ সালের ২৬ জুলাই প্রতিবেদন দাখিল করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা। একই বছরের ৩১ অক্টোবর ট্রাইব্যুনালে ফরমাল চার্জ দাখিল করা হয়।

২০১৮ সালের ৩০ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে চারটি অভিযোগে চার্জ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেয় ট্রাইব্যুনাল। চার আসামির মধ্যে বিচার চলাকালে এমদাদুল হক খাজা নামে এক আসামি মারা যান।

কারাগারে থাকা তিন আসামি হলেন আমিনুজ্জামান ফারুক, মোখলেসুর রহমান ওরফের তারা ও এ কে এম আকরাম হোসেন।

প্রসিকিউটর রেজিয়া সুলতানা চমন জানান, আসামিদের বিরুদ্ধে ১৩ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। তাদের বিরুদ্ধে চারটি অভিযোগ প্রমাণ করতে পেরেছি।

বিষয়

মানবতাবিরোধী অপরাধে শেরপুরের ৩ জনের যাবজ্জীবন

প্রকাশিত: ০৪:১৪:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকায় শেরপুরের নকলা উপজেলার ৩ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১২ ফেব্রুয়ারি) চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন আমিনুজ্জামান ফারুক, মোখলেসুর রহমান ওরফের তারা ও এ কে এম আকরাম হোসেন।

গত ২৪ জানুয়ারি শুনানি শেষে রায়ের জন্য মামলাটি অপেক্ষমান (সিএভি) রেখেছিলেন ট্রাইব্যুনাল। প্রসিকিউশন পক্ষে ছিলেন প্রসিকিউটর রেজিয়া সুলতানা চমন। আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন আইনজীবী আবদুস সোবহান তরফদার ও আবদুস সাত্তার পালোয়ান।

জেলার নকলার চার রাজাকারের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ তদন্ত করে ২০১৭ সালের ২৬ জুলাই প্রতিবেদন দাখিল করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা। একই বছরের ৩১ অক্টোবর ট্রাইব্যুনালে ফরমাল চার্জ দাখিল করা হয়।

২০১৮ সালের ৩০ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে চারটি অভিযোগে চার্জ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেয় ট্রাইব্যুনাল। চার আসামির মধ্যে বিচার চলাকালে এমদাদুল হক খাজা নামে এক আসামি মারা যান।

কারাগারে থাকা তিন আসামি হলেন আমিনুজ্জামান ফারুক, মোখলেসুর রহমান ওরফের তারা ও এ কে এম আকরাম হোসেন।

প্রসিকিউটর রেজিয়া সুলতানা চমন জানান, আসামিদের বিরুদ্ধে ১৩ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। তাদের বিরুদ্ধে চারটি অভিযোগ প্রমাণ করতে পেরেছি।