০১:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রকাশিত সংবাদের প্র তি বা দ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

গত রোববার (২০ এপ্রিল) অনলাইন ভাসর্নে ও সোমবার (২১ এপ্রিল) প্রিন্ট ভার্সনে সিলেটের স্থানীয় দৈনিক জালালাবাদ পত্রিকায় ‘ভুয়া কর্মকর্তা-কর্মচারীর ফাঁদে সিমেবি’ শিরোনামে প্রকাশিত একটি সংবাদ আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে।

সংবাদে, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদ্যমান কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ‘ভুয়া’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে এ যাবত ১২টি সিন্ডিকেট সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু কোথাও বিদ্যমান কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ভুয়া বলে উল্লেখ করা হয়নি।

সংবাদে বলা হয়, অস্থায়ীভাবে নিয়োগকৃতদের চাকুরির মেয়াদ ইতোমধ্যে শেষ হলেও একটি চক্র কর্মকর্তা-কর্মচারী পরিচয় দিয়ে নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ নথি চুরি, চেক বই, সম্পত্তি লুটপাট, গাড়ি ভাঙচুর, অর্থ লোপাট ও অবৈধ নিয়োগ বাণিজ্য, এহেন কোনো কাজ নেই, যা তারা করেনি।

সংবাদে মাইদুল ইসলাম চৌধুরী, মোশাররফ হোসেন, আব্দুস সামাদ চৌধুরী, আশরাফুল ইসলাম হিমেল, শফিকুল ইসলাম শফি, মো. আবু মূসা, মোহাজিরুল ইসলাম রাহাত, নূরুল আমিন চৌধুরী, নাদিম সীমান্ত, এনাম আহমদ, আশরাফ আহমদ, তারেক আহমদ, দুলাল আহমদ ও কাজী মাসুদসহ সকলের নামের সাথে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ নেতা ও ক্যাডার শব্দটি যুক্ত করা হয় এবং সকলকে ভাংচুরের ঘটনায় অভিযুক্ত করা হয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় এ ধরনের সংবাদ প্রচারের ক্ষেত্রে অভিযুক্ত কারো বক্তব্য নেওয়া হয়নি।

উল্লেখ্য, কারো নামের সাথে এ ধরণের শব্দ চয়ন সাংবাদিকদের নৈতিকতাবিরোধী বলে আমরা মনে করি।

উক্ত পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদটি সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। কে বা কারা প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য এহেন কর্মকাণ্ডে লিপ্ত। পরিশেষে আমরা তথ্যবহুল, বস্তুনিষ্ঠ এবং সত্য সংবাদ প্রকাশের জন্য সাংবাদিক মহলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।

প্রকাশিত সংবাদের প্র তি বা দ

প্রকাশিত: ০৮:৩৪:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫

গত রোববার (২০ এপ্রিল) অনলাইন ভাসর্নে ও সোমবার (২১ এপ্রিল) প্রিন্ট ভার্সনে সিলেটের স্থানীয় দৈনিক জালালাবাদ পত্রিকায় ‘ভুয়া কর্মকর্তা-কর্মচারীর ফাঁদে সিমেবি’ শিরোনামে প্রকাশিত একটি সংবাদ আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে।

সংবাদে, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদ্যমান কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ‘ভুয়া’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে এ যাবত ১২টি সিন্ডিকেট সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু কোথাও বিদ্যমান কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ভুয়া বলে উল্লেখ করা হয়নি।

সংবাদে বলা হয়, অস্থায়ীভাবে নিয়োগকৃতদের চাকুরির মেয়াদ ইতোমধ্যে শেষ হলেও একটি চক্র কর্মকর্তা-কর্মচারী পরিচয় দিয়ে নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ নথি চুরি, চেক বই, সম্পত্তি লুটপাট, গাড়ি ভাঙচুর, অর্থ লোপাট ও অবৈধ নিয়োগ বাণিজ্য, এহেন কোনো কাজ নেই, যা তারা করেনি।

সংবাদে মাইদুল ইসলাম চৌধুরী, মোশাররফ হোসেন, আব্দুস সামাদ চৌধুরী, আশরাফুল ইসলাম হিমেল, শফিকুল ইসলাম শফি, মো. আবু মূসা, মোহাজিরুল ইসলাম রাহাত, নূরুল আমিন চৌধুরী, নাদিম সীমান্ত, এনাম আহমদ, আশরাফ আহমদ, তারেক আহমদ, দুলাল আহমদ ও কাজী মাসুদসহ সকলের নামের সাথে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ নেতা ও ক্যাডার শব্দটি যুক্ত করা হয় এবং সকলকে ভাংচুরের ঘটনায় অভিযুক্ত করা হয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় এ ধরনের সংবাদ প্রচারের ক্ষেত্রে অভিযুক্ত কারো বক্তব্য নেওয়া হয়নি।

উল্লেখ্য, কারো নামের সাথে এ ধরণের শব্দ চয়ন সাংবাদিকদের নৈতিকতাবিরোধী বলে আমরা মনে করি।

উক্ত পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদটি সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। কে বা কারা প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য এহেন কর্মকাণ্ডে লিপ্ত। পরিশেষে আমরা তথ্যবহুল, বস্তুনিষ্ঠ এবং সত্য সংবাদ প্রকাশের জন্য সাংবাদিক মহলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।